দেশে করোনায় আরও ৩৮ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৯৩৬৯
দেশে গত ০৬ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮ টা থকে ০৭ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮ টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৬২৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে শনাক্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৩৬৯ জন। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৭০ হাজার ৯০১ জন।
দেশে গত ০৬ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮ টা থকে ০৭ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮ টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৬২৭ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে শনাক্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৩৬৯ জন। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৭০ হাজার ৯০১ জন।
সোমবার (০৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৮৬৮টি ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৪ হাজার ৬৭১ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৪৪ হাজার ৪৭১টি নমুনা। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ২১ দশমিক ০৭ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১ কোটি ২৭ লাখ ৭০ হাজার ৮৮০টি। মোট নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ১৬ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫৩ শতাংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৯ হাজার ৫০৭ জন, এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৬ লাখ ১২ হাজার ৫৭ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৩৮ জনের মধ্যে ২৮ জন পুরুষ এবং ১০ জন নারী। মৃত ৩৮ জনের মধ্যে এক থেকে ১০ বছরের মধ্যে একজন, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে একজন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে তিনজন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে চারজন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে চারজন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে নয়জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে সাতজন, ৮১ থেকে ৯০ বছরের আটজন, ৯১ থেকে ১০০ বছরের মধ্যে একজন রয়েছেন।
এতে আরও বলা হয়, মৃত ৩৮ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ১৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ছয়জন, রাজশাহী বিভাগের পাঁচজন, খুলনা বিভাগের পাঁচজন, সিলেট বিভাগের তিনজন, রংপুর বিভাগের একজন এবং ময়মনসিংহ বিভাগের দুইজন রয়েছেন। মৃত ৩৮ জনের মধ্যে ৩২ জন সরকারি হাসপাতালে এবং ছয়জন বেসরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন।
এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন এক হাজার ৬২৪ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন এক হাজার ৪৩ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন চার লাখ ২৯ হাজার ৫২১ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন তিন লাখ ৬৭ হাজার ২১৫ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ৬২ হাজার ৩০৬ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।