দেশে করোনায় প্রাণ গেলো আরও ১৮৫, শনাক্ত ৮৭৭২
করোনাভাইরাসের ডেল্টা ভেরিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। প্রতিদিনই পাল্লা দিচ্ছে মৃত্যু ও শনাক্তের রেকর্ড। মহামারিতে সংক্রমণের ৪৮৮ তম দিন শেষে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৮৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত ১৮৫ জনের মধ্যে পুরুষ ১২১ জন ও মহিলা ৬৪ জন। এ নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ১৮৯ জনে।
করোনাভাইরাসের ডেল্টা ভেরিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। প্রতিদিনই পাল্লা দিচ্ছে মৃত্যু ও শনাক্তের রেকর্ড। মহামারিতে সংক্রমণের ৪৮৮ তম দিন শেষে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৮৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত ১৮৫ জনের মধ্যে পুরুষ ১২১ জন ও মহিলা ৬৪ জন। এ নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ১৮৯ জনে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে আরও ৮ হাজার ৭৭২ জনের শরীরে। এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১০ লাখ ৯ হাজার ৩১৫ জন।
মঙ্গলবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একই সময়ে সরকারি ও বেসরকারি ৬১৩ টি ল্যাবরেটরিতে ২৬ হাজার ২৩১ টি নমুনা সংগ্রহ করে ২৭ হাজার ৮৮৪ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়াল ৬৯ লাখ ৩১ হাজার ১৫২ টি। নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৫০ লাখ ৬৯ হাজার ৪১১ টি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৮ লাখ ৬১ হাজার ৭৪১ টি।
নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৭৫৫ জন। এ নিয়ে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা ৮ লাখ ৬৮ হাজার ১৩৯ জন। সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ০১ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৬০ শতাংশ।
বিভাগ ওয়ারী মৃতের সংখ্যা : ঢাকা বিভাগে ৭০ জন, চট্রগ্রাম বিভাগে ২০ জন, রাজশাহী বিভাগে ১৩ জন, খুলনা বিভাগে ৫১ জন, বরিশাল বিভাগে ১০ জন, সিলেট বিভাগে ৭ জন, রংপুর বিভাগে ১১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ জন।
গত ২৪ ঘন্টায় স্থান বিবেচনায় মৃতের সংখ্যা : সরকারি হাসপাতালে ১৪৪ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ২৮ জন, বাসায় ১২ জন, হাসপাতালে মৃতাবস্থায় আনয়ন ১ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।
প্রকৌশল নিউজ/সু