লকডাউন : রাস্তায় যানবাহন ও মানুষের সংখ্যা বেড়েছে

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকারঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধের বুধবার সপ্তমদিন চলছে। সড়কে গণপরিবহন না থাকলেও বৃষ্টির দিনে মানুষের পাশাপাশি ব্যক্তিগত যানবাহনের চলাচল বেড়েছে। বুধবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

লকডাউন : রাস্তায় যানবাহন ও মানুষের সংখ্যা বেড়েছে

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকারঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধের বুধবার সপ্তমদিন চলছে। সড়কে গণপরিবহন না থাকলেও বৃষ্টির দিনে মানুষের পাশাপাশি ব্যক্তিগত যানবাহনের চলাচল বেড়েছে। বুধবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

রাজধানীর অধিকাংশ সড়কে রিকশা-ভ্যানের চাপে যানজট লক্ষ্য করা গেছে। আর বৃষ্টির কারণে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে জরুরি প্রয়োজনে বের হওয়া মানুষকে।

লকডাউনের মধ্যেও রাস্তায় বের হওয়া মানুষ বলছেন, বৃষ্টি তার উপর যানবাহন কম, সেই সুযোগে রিক্সার ভাড়া দ্বিগুণ। এতে খেটে খাওয়া মানুষদের অবস্থা নাজেহাল। প্রতিদিন দুর্ভোগে পড়তে হয়। রিকশা পেলেও বাড়তি ভাড়া চাচ্ছে, এতো ভাড়া দিয়ে যাওয়া তাদের জন্য কঠিন।

এদিকে, সড়কে গাড়ি চলাচল বেশি থাকলেও বিজিবি ও পুলিশের তল্লাশি দেখা গেছে। বাইকগুলো যাত্রী পরিবহন করলে মামলার মুখে পড়ছে। আর রিকশায় চলাচলকারী যাত্রীদেরও পড়তে হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদের মুখে।

রিকশাচালকদের দাবি, বুধবার সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর। গত ছয় দিনের চেয়ে আজ বেশী জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে ৩০ জুন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। করোনা সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় ১ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। পরে সেই সময় বাড়িয়ে ১৪ জুলাই পর্যন্ত করা হয়।

প্রকৌশল নিউজ/এমআরএস