৯০০কি.মি. দুরত্বের ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষায় সফল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত বাবর ক্রুজ ৯০০কি.মি. দুরত্বে স্থল ও সমুদ্র উভয় লক্ষ্যবস্তুতে অতি নির্ভুলভাবে আঘাত হানতে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালালো পাকিস্তান। বাবর ক্রুজ এর আগের সংস্করণের ক্ষমতা ছিল ৪৫০ কিলোমিটার। দীর্ঘদিনের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত তার নিজস্ব পরবর্তী প্রজন্মের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র অগ্নি-পি পরীক্ষা করার কয়েক দিন পরই পাকিস্তান এ পরীক্ষা চালালো।
দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত বাবর ক্রুজ ৯০০কি.মি. দুরত্বে স্থল ও সমুদ্র উভয় লক্ষ্যবস্তুতে অতি নির্ভুলভাবে আঘাত হানতে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালালো পাকিস্তান। বাবর ক্রুজ এর আগের সংস্করণের ক্ষমতা ছিল ৪৫০ কিলোমিটার। দীর্ঘদিনের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত তার নিজস্ব পরবর্তী প্রজন্মের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র অগ্নি-পি পরীক্ষা করার কয়েক দিন পরই পাকিস্তান এ পরীক্ষা চালালো।
মঙ্গলবার পাকিস্তান আইএসপিআরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ক্ষেপণাস্ত্রটির পরিসীমা ৯০০ কিলোমিটারেরও বেশি, যা একই মডেলের আগের ক্ষেপণাস্ত্রের দ্বিগুণ। এই ক্ষেপণাস্ত্র পরমাণু শক্তিধর পাকিস্তানের সামরিক ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দেবে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রটি স্থল ও সমুদ্র উভয় লক্ষ্যবস্তুতে অতি নির্ভুলভাবে আঘাত হানতে সক্ষম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কৌশলগত পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল নাদিম জাকি মাঞ্জ বলেন, এই পরীক্ষা পাকিস্তানের কৌশলগত প্রতিরোধকে আরও শক্তিশালী করবে।
রাষ্ট্রপতি আরিফ আলভি, প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান, জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান এবং তিনজন সার্ভিস প্রধানও বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীদের সফল উৎক্ষেপণ পরিচালনার জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন।
কয়েক দশক ধরে ভারত-পাকিস্তান অস্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দেশ এ পর্যন্ত তিনটি যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। ১৯৪৭ সালে বিভক্ত হওয়ার পর থেকে দুটি বিতর্কিত কাশ্মীর উপত্যকা নিয়ে উত্তেজনা বহাল আছে।