ঘরমুখো মানুষের চাপ সামলাতে নাকাল শিমুলিয়াঘাট
করোনাভাইরাসের কারণে লকডাউনের কথা শুনে যাত্রী পারাপারে নাকাল মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়াঘাট। রোববার সকাল থেকে ঢাকামুখী যাত্রীদের উপস্থিতি বেশি থাকলেও দুপুর থেকে ঘাটে দক্ষিণবঙ্গগামী মানুষের চাপ বাড়তে থাকে।
করোনাভাইরাসের কারণে লকডাউনের কথা শুনে যাত্রী পারাপারে নাকাল মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়াঘাট। রোববার সকাল থেকে ঢাকামুখী যাত্রীদের উপস্থিতি বেশি থাকলেও দুপুর থেকে ঘাটে দক্ষিণবঙ্গগামী মানুষের চাপ বাড়তে থাকে।
জানাগেছে যায়, পদ্মার শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌ-রুটে লঞ্চ ও স্পিডবোট বন্ধ থাকায় যাত্রীরা ফেরিযোগে নদী পারাপার করছেন। ঝুঁকি নিয়ে অনেক যাত্রী ট্রলারযোগে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছেন। শিমুলিয়াঘাট সূত্র জানায়, ঘাট এলাকায় তিন শতাধিক ব্যক্তিগত ও শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন অবস্থান করছে। এসব যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে নৌরুটে বর্তমানে ১৪টি ফেরি সচল রয়েছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক প্রফুল্ল চৌহান জানান, সকালের দিকে ১৫টি ফেরি দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছিল। তবে দুপুর ১২টার দিকে একটি ফেরি বিকল হয়। বর্তমানে এ রুটে ১৪টি ফেরি চলছে।
তিনি আরও বলেন, লকডাউনের আশঙ্কায় যাত্রীরা বাড়ি ফিরছেন। ফলে লঞ্চ ও স্পিডবোট বন্ধ থাকায় ফেরিতে যাত্রীদের চাপ রয়েছে।