যারা পেলেন সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের অনুদান
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম কিস্তিতে ২শ’ জন সাংবাদিক ও মৃত্যুবরণকারী সাংবাদিকদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম কিস্তিতে ২শ’ জন সাংবাদিক ও মৃত্যুবরণকারী সাংবাদিকদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
এ কিস্তিতে মোট দুই কোটি ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। দুইশ সাংবাদিকদের মধ্যে ঢাকা থেকে একশ এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে একশ সাংবাদিক অনুদান পেয়েছেন। সাংবাদিকের মৃত্যুজনিত কারণে আর্থিক সহায়তা, অসচ্ছল সাংবাদিকদের আর্থিক সহায়তা এবং চিকিৎসার জন্য এসব অনুদান দেওয়া হয়।
এ দফায় প্রয়াত সম্পাদক ও লেখক রাহাত খানের পরিবার, প্রয়াত খন্দকার মনিরুজ্জামানের পরিবার, বিএনপি ঘরানার সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতা মরহুম আবদুস শহীদের পরিবার অনুদান পেয়েছেন।
ক্যান্সারসহ দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত কয়েকজন সাংবাদিকও পেয়েছেন ট্রাস্ট থেকে অনুদান। প্রতিবছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে অনুদানপ্রাপ্তদের হাতে চেক তুলে দিলেও করোনাজনিত কারণে গত বছর এবং এ বছর তা সম্ভব হয়নি।
ঢাকা থেকে যেসব সাংবাদিক বা তাদের পরিবার কল্যাণ ট্রাস্টের অনুদান পেয়েছেন তারা হলেন-
দৈনিক বাংলা সময়ের বার্তা সম্পাদক আহমাদ আলী (৫০ হাজার), বাংলাদেশ অবজারভারের সম্পাদনা সহকারি মো. রফিকুল ইসলাম (৫০ হাজার), দৈনিক নওরোজ পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি কামাল চৌধুরী (৫০ হাজার), দৈনিক সূর্যোদয়ের সিনিয়র রিপোর্টার কামরুল ইসলাম ভূঁইয়া (এক লাখ), আমাদের সময়ের সম্পাদনা সহকারী নাঈমুন নাহার (৫০ হাজার), প্রতিদিনের সংবাদ’র প্রধান ফটোগ্রাফার মুঈদ খন্দকার (৫০ হাজার), যুগান্তরের সম্পাদনা সহকারী শারমিন নাহার (৫০ হাজার), ভোরের পাতার বার্তা সম্পাদক খান মো. জাহাঙ্গীর আলম (৫০ হাজার), বাংলাদেশের খবরের সিনিয়র সহ-সম্পাদক আবু তাহের মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম (৫০ হাজার), সকালের খবরের সিনিয়র সম্পাদনা সহকারী সলিমুল্লাহ (৫০ হাজার), আমাদের সময়ের উপপ্রধান সম্পাদনা সহকারি খান মো. আশরাফুল আলম (৫০ হাজার), গাজী টেলিভিশনের সিনিয়র ক্যামেরাম্যান প্রয়াত আফিয়্যূ আতিকের স্ত্রী শাহনাজ বেগম (এর লাখ), ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস’র প্রয়াত আব্দুল্লাহ এম হাসানের স্ত্রী শাহানা আখতার (তিন লাখ), বাংলাদেশের সময়ের নিউজ এডিটর মাকসুদুল হায়দার চৌধুরী (৫০ হাজার), বাংলাদেশ জার্নালের মো. জুবায়ের আহমেদ (৫০ হাজার), মানবজমিনের সিনিয়র ফটোগ্রাফার প্রয়াত এসএমএ হাই স্বপনের স্ত্রী লুৎফুন নাহার লতা (তিন লাখ), দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশের সম্পাদনা সহকারী বিলকিস জাহান (৫০ হাজার), ইত্তেফাকের সম্পাদনায় সহকারি শাহজাহান মিয়া (৫০ হাজার), যায়যায়দিনের সিনিয়র সম্পাদনা সহকারী আতাউর রহমান (৫০ হাজার), ইন্ডিপেন্ডেন্ট অনলাইনের মোশাররফ হোসেন (৫০ হাজার), দৈনিক খবরের বার্তা সম্পাদক সনাৎ নন্দী (৫০ হাজার), ইত্তেফাকের সহ-সম্পাদক এইচএম তৌহিদ আজিজ (এক লাখ), ডেইলি বাংলাদেশের রিপোর্টার মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন চৌধুরী (৫০ হাজার), ইত্তেফাকের ফটোসাংবাদিক শামসুদ্দিন আহমেদ চারু (এক লাখ), যুগান্তরের শান্তা ইসলাম (তিন লাখ), ঢাকা প্রতিদিনের মরহুম হাসান উজ জামানের স্ত্রী রিজিয়া সুলতানা (তিন লাখ), স্বদেশ প্রতিদিনের সিনিয়র রিপোর্টার ইউসুফ আলী বাচ্চু (৫০ হাজার), আমার বার্তার রিপোর্টার মাহবুবুর রহমান পাটোয়ারী (৫০ হাজার), আমাদের সময়ের ইনচার্জ মিজানুর রহমান (৫০ হাজার), সমকালের সম্পাদনা সহকারী বাধন কুমার সরকার (দুই লাখ), নব অভিযানের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক হৃদয় চন্দ্র গুপ্ত (৫০ হাজার), জনকণ্ঠের সম্পাদনা সহকারী মারুফ রায়হান (এক লাখ), দৈনিক খবরের চিফ রিপোর্টার জুলফিকার আলী (৫০ হাজার), ইত্তেফাকের বিশেষ প্রতিনিধি ফরাজী আজমল হোসেন (দেড় লাখ স্ত্রীর চিকিৎসা), সংবাদের সাব এডিটর লিপিকা রাণী বড়ুয়া (৫০ হাজার), জনকণ্ঠের সিনিয়র ফটোগ্রাফার ফিরোজ আল মামুন (দুই লাখ), সময়ের আলোর আলমগীর রেজা চৌধুরী (এক লাখ), মরহুম সম্পাদক রাহাত খানের স্ত্রী অপর্ণা খান (তিন লাখ), বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদনা ইনচার্জ আজহারুল ইসলাম (তিন লাখ-ক্যান্সার রোগী), দৈনিক আমার বার্তার সিনিয়র সাব এডিটর শিকদার আবদুস সালাম (৫০ হাজার), সাপ্তাহিক চিত্রজগতের চিফ রিপোর্টার আসলাম ইকবাল (৫০ হাজার), চিত্রালীর সম্পাদনা সহকারী মনোজ লাল দত্ত (৫০ হাজার), বিটিভির রিপোর্টার মোহাইমেন ফারুকী আনসারী (এক লাখ), সময় টিভির ক্যামেরাম্যান শেখ মাহবুব আলম (দেড় লাখ), দৈনিক সন্ধ্যা বানীর রিপোর্টার মাহমুদা আক্তার মালা (৫০ হাজার), সংবাদের রিপোর্টার মরহুম প্রফুল্ল কুমার ভক্তের স্ত্রী সাবিত্রী রানী ভক্ত (দুই লাখ), নিউজ টুডের নগর সম্পাদক বদিউল আলম (এক লাখ), এটিএন বাংলার আবু তাহির মুস্তাকিত (এক লাখ), বর্তমানে বেকার সাংবাদিক সাব্বির মাহমুদ (এক লাখ), যায়যায়দিনের সিনিয়র সাব এডিটর সাইফুল ইসলাম (৫০ হাজার), সমকালের সম্পাদনা সহকারী ফিরোজ আহমেদ (এক লাখ), এনটিভির যুগ্ম বার্তা সম্পাদক মরহুম আব্দুস শহিদের স্ত্রী ফরিদা আক্তার মুন্নি (তিন লাখ), ইউএনবির চিফ রিপোর্টার মরহুম ফারুক কাজীর স্ত্রী রাশিদা কাজী (তিন লাখ), বাসসের সংবাদ পরামর্শক কাজী রশীদুল হক পাশা (দেড় লাখ), মাসিক শব্দ ঘরের সম্পাদনা সহকারী সাইফুল্লাহ মিঞা (৫০ হাজার), বাসসের নুরুল হুদা (এক লাখ), স্বদেশ বিচিত্রার (বর্তমান বেকার) মুনীর আহাম্মদ (এক লাখ), যুগান্তরের সম্পাদনা সহকারী তাজরিন সুলতানা (এক লাখ), জনকণ্ঠের সম্পাদনা সহকারী দুলাল কৃষ্ণ আচায্য (দেড় লাখ), জনকণ্ঠের শিফট ইনচার্জ এম এ হায়দার খান (৫০ হাজার), বর্তমান বাংলার চীফ ফটোগ্রাফার মোস্তাফিজুর রহমান মিন্টু (৫০ হাজার), স্বদেশ প্রতিদিনের সম্পাদনা সহকারী আরিফুল মাওলা (৫০ হাজার), জনকণ্ঠের সহ-সম্পাদক রফিকুল ইসলাম (৫০ হাজার), অবজারভারের সিনিয়র রিপোর্টার মিজানুর রহমান (দুই লাখ-ক্যান্সার), আজকালের খবরের রিপোর্টার বেলাল উদ্দিন সেতু (৫০ হাজার), যুগান্তরের সহ সম্পাদক ইলিয়াছ হোসেন (৫০ হাজার), সমকালের সম্পাদনা সহকারী শেখ আনোয়ার হোসাইন (এক লাখ), ভোরের কাগজের সম্পাদনা সহকারী মাসুদ আফ্রাদ (৫০ হাজার), জনকণ্ঠের শিফট ইনচার্জ কংকন ভট্টাচার্য (৫০ হাজার), ভোরের কাগজের শিফট ইনচার্জ বেলায়েত হোসেনের স্ত্রী নিলুফা ইয়াছমিন (তিন লাখ), সমকালের সম্পাদনা সহকারী শাখাওয়াত হোসেন (এক লাখ), কালের কণ্ঠের সহ সম্পাদক হাসানুল কাদির (এক লাখ), মরহুম সোহানুর রহমান সোহানের সন্তান তাহসিন/তাইয়ান (৫০ হাজার), ডেসটিনির প্রয়াত কামাল পাশা দোজার স্ত্রী কামরুন নাহার (তিন লাখ), দেশ টিভির ক্যামেরাম্যান মো সাগর (৫০ হাজার), করতোয়ার সম্পাদনা সহকারী মিজনুর রহমান (৫০ হাজার), দৈনিক অর্থনীতির খবরের গোলাম বারী ভূঞা (৫০ হাজার), যায়যায়দিনের সম্পাদনা সহকারী শাহজাহান মিয়া (৫০ হাজার), আমার বার্তার রিপোর্টার গোলাম নবী (৫০ হাজার), সময় টিভির রিপোর্টার বিএম আজাদ (এক লাখ), যুগান্তরের সম্পাদনা সহকারী সঞ্জিত কুমার দাস (এক লাখ), সময়ের আলোর মরহুম মাহমুদুল হাকিমের স্ত্রী আরিফা সুলতানা (তিন লাখ), যায়যায়দিনের সম্পাদনা সহকারী আতাউর রহমান (৫০ হাজার), একুশে টিভির ক্যামেরাম্যান মজিবুর রহমান (এক লাখ), জনকণ্ঠের সাব এডিটর শামসুল আলম সেতু (৫০ হাজার), এসএ টিভির সহকারী বার্তা সম্পাদক মুস্তফা মনওয়ার হাশেম (এক লাখ), মরহুম হুমায়ুন সাদেক চৌধুরীর স্ত্রী আফরোজা খানম (তিন লাখ), ভোরের কাগজের সম্পাদনা সহকারী প্রাণতোষ কুমার দেব (৫০ হাজার), আলোকিত বাংলাদেশের সহ সম্পাদক কে এম আল মামুন (৫০ হাজার), আলোকিত বাংলাদেশের সহ সম্পাদক জহিরুল আলম ভূঁইয়া (৫০ হাজার), মরহুম খন্দকার মনিরুজ্জামানের স্ত্রী রোকাইয়া খাতুন (তিন লাখ), মোসা তানজিনা খানম (পদবি বা প্রতিষ্ঠান নেই) (তিন লাখ), মরহুম খন্দকার মোজাম্মেল হকের স্ত্রী ফারজানা নূর (তিন লাখ), বর্তমানের চিফ রিপোর্টার মোতাহার হোসেন (দেড় লাখ), মরহুম সাংবাদিক হিলালী গুল ওয়াদুদ চৌধুরীর স্ত্রী সাদিয়া আফরোজ (তিন লাখ), যুগান্তরের সিনিয়র সাব এডিটর অলি হাওলাদার (এক লাখ), এসএ টিভির ক্যামেরাম্যান আশিকুর ইসলাম রিয়াজ (৫০ হাজার), বৈশাখী টিভির ক্যামেরাম্যান জাহাঙ্গীর আলম (এক লাখ), সময় টিভির রিপোর্টার রোজিনা খাতুন (এক লাখ)।
মাগুরার মরহুম সাংবাদিক দীপক রায় চৌধুরীর স্ত্রী গীতিকা মিত্র (তিন লাখ), মরহুম সম্পাদক আবুল খায়েরের স্ত্রী সেলিনা শিরি (দুই লাখ), প্রতিদিনের সংবাদের জেলা প্রতিনিধি আইয়ুব হোসেন খান (৫০ হাজার)।
চট্টগ্রামের সাংবাদিক (বেকার) মোহাম্মদ শাহ আজম (৫০ হাজার), সিভয়েজ২৪.কমের চিফ রিপোর্টার আশরাফ আহমেদ (৫০ হাজার), ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসের প্রতিনিধি (বর্তমান বেকার) পংকজ কুমার দস্তিদার (৫০ হাজার), বাংলা নিউজের প্রতিনিধি সরওয়ার কামাল (৫০ হাজার), অবজারভারের প্রতিনিধি নুরুল আমিন (এক লাখ), দেশ রূপান্তরের ব্যুরো প্রধান ফারুক ইকবাল (দেড় লাখ), পূর্বকোণের সহ সম্পাদক মোরশেদ আলাম (এক লাখ), নিউজ২৪-এর ক্যামেরাম্যান আহাদুল ইসলাম বাবু (৫০ হাজার), খোলা কাগজ চট্টগ্রামের সম্পাদক জ্যোতির্ময় নন্দী (এক লাখ), বর্তমানে বেকার সাবেক আহাদ আসগরী (দেড় লাখ), চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সদস্য এম এম আতিকুর রহমান (দুই লাখ)।
রাঙামাটি জেলার সংবাদ প্রতিনিধি সুনীল কান্তি দে (এক লাখ), ইত্তেফাকের জেলা প্রতিনিধি এ কে এম মকছুদ আহামেদ (৫০ হাজার), প্রথম আলোর প্রতিনিধি হরি কিশোর চাকমা (৫০ হাজার), বাসসের জেলা প্রতিনিধি এ কে এম জহুরুল হক (৫০ হাজার), গিরিদর্পনের উপজেলা প্রতিনিধি এখলাস মিঞা খান (এক লাখ)।
চাঁদপুর জেলার দেশ টিভি ও ভোরের কাগজ প্রতিনিধি লক্ষণ চন্দ্র সূত্রধর (এক লাখ), চাঁদপুর প্রবাহের আ. সোবহান রানা, বিজয় টিভির জেলা প্রতিনিধি শেখ শরিফ আহমেদ (এক লাখ)।
ভোলা জেলার যায়যায়দিন প্রতিনিধি নূরে আলম সিদ্দিকী (৫০ হাজার), সুনামগঞ্জ জেলার উত্তরপূর্ব পত্রিকার ছাতক প্রতিনিধি আলা উদ্দিন (৫০ হাজার)।
কিশোরগঞ্জ জেলার ভোরের ডাক প্রতিনিধি (ইটনা) শাহেদ আলী (৫০ হাজার), শতাব্দীর কণ্ঠের প্রতিনিধি (ইটনা) তাজুল ইসলাম (৫০ হাজার), সাতক্ষীরায় বাসসের প্রতিনিধি অরুণ ব্যনার্জী (এক লাখ)।
ময়মনসিংহের জনকণ্ঠ প্রতিনিধি বাবুল হোসেন (৫০ হাজার), চ্যানেল আই প্রতিনিধি শেখ মহিউদ্দিন (৫০ হাজার), খবরের প্রতিনিধি এ এইচ এম মোতালেব (এক লাখ), সময়ের আলোর ব্যুরো প্রধান জাহাঙ্গীর কবির (৫০ হাজার)।
নড়াইল জেলায় সমকালের কালিয়া প্রতিনিধি এস এম মশিউল হক (মিটু) (এক লাখ), নড়াইল বার্তার নির্বাহী সম্পাদক হাফিজুর রহমান (৫০ হাজার), মাছরাঙ্গা টিভির প্রতিনিধি মির্জা নজরুল ইসলাম (৫০ হাজার)।
রাজশাহীর যুগান্তর ব্যুরো প্রধান মরহুম বুলবুল চৌধুরীর স্ত্রী মাসুদা চৌধুরী (তিন লাখ), সোনালী সংবাদের চীফ রিপোর্টার মরহুম তবিবুর রহমানের স্ত্রী রেবেকা সুলতানা (তিন লাখ), আরটিভির প্রতিনিধি আমির ফয়সাল (৫০ হাজার), বৈশাখী টিভির জেলা প্রতিনিধি আব্দুস সাত্তার ডলার (৫০ হাজার), চ্যানেল ২৪ এর প্রতিনিধি আরবার শাঈর (৫০ হাজার)।
কুমিল্লার অবজারভার প্রতিনিধি কামরুল হক চৌধুরী (৫০ হাজার), পটুয়াখালীর ভোরের পাতা প্রতিনিধি মরহুম আনিসুর রহমানের স্ত্রী আসমা খাতুন (দুই লাখ), আজকের সময়ের বার্তার কলাপাড়া প্রতিনিধি জীবন কৃষ্ণ মণ্ডল (এক লাখ), পিরোজপুর জেলার গাজী টিভির প্রতিনিধি মিজানুর রহমান (দুই লাখ-ক্যান্সার)।
কক্সবাজারের নিউ নেশন প্রতিনিধি মোহম্মদ জুনাইদ (এক লাখ), ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসের প্রতিনিধি মরহুম আবদুল মোনায়েম খানের স্ত্রী রোকশানা বুলবুল (দুই লাখ), আজকের দেশ বিদেশের সহকারী সম্পাদক বিশ্বজিৎ সেন (৫০ হাজার)। শেরপুর জেলার একুশে টিভি প্রতিনিধি শরিফুর রহমান (দেড় লাখ)। দিনাজপুর জেলার আমাদের সময় প্রতিনিধি রতন সিং (৫০ হাজার), সকালের সময়ের প্রতিনিধি জাকিরুল ইসলাম (এক লাখ)।
ফরিদপুর জেলার ফরিদপুর বাণীর সম্পাদক মুশফিকুর রহমান (এক লাখ), খুলনা জেলার এশিয়ান টিভির ক্যামেরাম্যান শংকর কুমার বিষ্ণু (৫০ হাজার), আরটিভির প্রতিনিধি এসএম মনিরুজ্জামান (৫০ হাজার), দৈনিক প্রবাহের রিপোর্টার আসাফুর রহমান কাজল (৫০ হাজার), একুশে টিভির প্রতিনিধি মহেন্দ্র নাথ সেন (৫০ হাজার), পূর্বাঞ্চলের রিপোর্টার অমিয় কুমার পাল (৫০ হাজার), সময়ের খবরের আনোয়ার হোসেন (৫০ হাজার), প্রবাহের রিপোর্টার নাজমুল হাসান (৫০ হাজার), প্রবাহের ফটো সাংবাদিক এম এম মিন্টু (৫০ হাজার), পূর্বাঞ্চলের ফটোগ্রাফার এস এম বাহাউদ্দিন (৫০ হাজার), অনির্বাণ পত্রিকার ফটোগ্রাফার তুফান গাইন (৫০ হাজার), পূর্বাঞ্চলের রিপোর্টার মারুফ মিনা (৫০ হাজার), পূর্বাঞ্চলের রিপোর্টার সোহেল মাহমুদ (৫০ হাজার), ইন্ডিপেনডেন্ট পত্রিকার প্রতিনিধি জি এম মনিরুজ্জামান (৫০ হাজার), ভোরের কাগজ প্রতিনিধি মিজানুর রহমান শেখ (৫০ হাজার), জন্মভূমির রিপোর্টার শেখ আব্দুল হামিদ (৫০ হাজার)।
বাগেরহাট জেলার পূর্বাঞ্চল প্রতিনিধি সাহেব আলী (৫০ হাজার), সমকাল পত্রিকার মোংলা প্রতিনিধি মনিরুল হায়দার ইকবাল (৫০ হাজার), সংবাদ প্রতিনিধি মরহুম মুজিবুর রহমানের স্ত্রী মনোয়ারা রহমান (দুই লাখ), এশিয়ান বানীর প্রতিনিধি প্রয়াত এস এম জাকারিয়া মাহমুদের স্ত্রী লতিফা বেগম (দুই লাখ), যুগান্তর প্রতিনিধি শেখ শওকত আলী আশরাফী (৫০ হাজার), ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির প্রতিনিধি অলীপ কুমার ঘটক (এক লাখ), প্রথম আলোর প্রতিনিধি আহাদ উদ্দিন হায়দার (৫০ হাজার), পিটিবিনিউজ.কমের প্রতিনিধি সান্তানুর রহমান খান (এক লাখ), ইন্ডিপেনডেন্ট পত্রিকার প্রতিনিধি মোজাফ্ফর হোসেন (এক লাখ), বিটিভির প্রতিনিধি নীহার রঞ্জন সাহা (দুই লাখ), ঝালকাঠি জেলায় জেলা প্রতিনিধি মানিক কুমার শীল (৫০ হাজার), ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির প্রতিনিধি আব্দুর রহিম রেজা (৫০ হাজার), নলছিটি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মিলন কান্তি দাস (৫০ হাজার), জামালপুর জেলার জনতা পত্রিকার প্রতিনিধি এ কে সোহেল (দেড় লাখ), আজকের জামালপুর পত্রিকার রিপোর্টার বাবুল হোসেন (৫০ হাজার)। ঠাকুরগাঁও জেলার ইউএনবির জেলা প্রতিনিধি আব্দুল লতিফ (৫০ হাজার), দৈনিক উত্তর বাংলার জেলা প্রতিনিধি শাহীন ফেরদৌস (৫০ হাজার)। গোপালগঞ্জ জেলার বিজয় টিভি প্রতিনিধি আছিকুজ্জামান (৫০ হাজার), আমাদের নতুন সময় এর প্রতিনিধি এসএম ছাবের আহম্মেদ (৫০ হাজার), প্রতিনিধি জয়ন্ত শিবালী (৫০ হাজার)।
নরসিংদী জেলার বীরগঞ্জ প্রতিদিন বাদল কুমার সাহা (৫০ হাজার), বগুড়া জেলার ইত্তেফাক প্রতিনিধি মতিউর রহমান মিলন ( এক লাখ)। জনতার লালমনিরহাট প্রতিনিধি আশরাফুল আলম দৌলত (৫০ হাজার)। নীলফামারী জেলার দৈনিক উত্তর বাংলার ব্যুরো চীফ হীরা শর্মা (৫০ হাজার), দৈনিক চাঁদনী বাজার এর ডিমলা উপজেলা প্রতিনিধি বাদশা সিকান্দার (৫০ হাজার), জনকণ্ঠের জেলা প্রতিনিধি তাহমিনুল হক ববি (৫০ হাজার)।
যশোর জেলার দৈনিক সংযোগ বাংলাদেশের প্রতিনিধি আতিকুর রহমান হাসিব (দুই লাখ), পাবনা জেলার জনকণ্ঠ পত্রিকার প্রতিনিধি মরহুম আলী হাসানের স্ত্রী সুমাইয়া খান (তিন লাখ), সিরাজগঞ্জ জেলার আর টিভির প্রতিনিধি মরহুম সুকান্ত কুমার সেনের স্ত্রী স্বপ্না রানী দাস (তিন লাখ)।
মৌলভীবাজার জেলার মাই টিভি প্রতিনিধি সঞ্জয় কুমার দে (৫০ হাজার), দৈনিক খোলা চিঠি পত্রিকার সহ-সম্পাদক মরহুম কৃষ্ণ মণ্ডল দাসের স্ত্রী ঝর্না রানী দাস (তিন লাখ), নারায়ণগঞ্জ জেলার দৈনিক বাংলা খবর প্রতিদিনের উপদেষ্টা সম্পাদক এম আলতাফ মাহমুদ (এক লাখ), নওগাঁ জেলার করতোয়া পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি আব্দুল জব্বার প্রামাণিক (৫০ হাজার)।
বরিশাল জেলার ইত্তেফাকের প্রতিনিধি মরহুম সুশান্ত দাসের স্ত্রী স্নেহ দাস (দুই লাখ) গ্রাম জেলার দৈনিক খবরপত্র উপজেলা প্রতিনিধি ফারুক আহমেদ (দুই লাখ টাকা)।
যা বললেন ট্রাস্টের ডিজি
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও পিআইবির মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, কল্যাণ ট্রাস্টের অনুদান প্রদানের নীতিমালা রয়েছে। সেই নীতিমালার আলোকে যেসব সাংবাদিক মারা গেছেন তাদের পরিবার, অসুস্থ এবং অসচ্ছল সাংবাদিকদের অনুদান দেওয়া হয়েছে। জেলা পর্যায়ের কমিটি থেকে যাচাই-বাছাই করে আমরা অনুদান দিয়েছি।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন দলমত নির্বিশেষে অনুদান দেয়া হবে। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা সাংবাদিক বিবেচনা করেছি। কোন দল বিবেচনা করিনি। কল্যাণ ট্রাস্ট সাংবাদিকদের প্রতিষ্ঠান এখানে দল বিবেচনা করা হয়নি। এ সময় কট্টর বিএনপি ঘরনার একাধিক সাংবাদিকের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, অনেক আমরা সরকারের বিরুদ্ধে মানববন্ধনে দাঁড়াতে দেখেছি এমন ব্যক্তিদেরও চেক দিয়েছি।
জাফর ওয়াজেদ জানান, এ বছর ১ম কিস্তিতে ২০০ জনকে অনুদান দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার অনুষ্ঠান করে তাদের কিছু ব্যক্তির হাতে চেক তুলে দেওয়া হয়েছে। অন্যদের ডেকে চেক দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে অনেকেই চেক হাতে পেয়েছেন।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অতীতে অনুদান বিতরণ নিয়ে কিছু অভিযোগের কথা শোনা গেছে। তবে আমরা স্বচ্ছতার সঙ্গে এই কাজটি করেছি। প্রকৃতভাবে যারা প্রাপ্য তাদেরই দেওয়ার চেষ্টা করা করেছি।
এ সময় তিনি আরও জানান, করোনা সংক্রমণ সময়ে সহায়তার জন্য গতবছর সাড়ে ৩ হাজার সাংবাদিকদের সাড়ে তিন কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। এবার দুই হাজার সাংবাদিকদের ২ কোটি টাকা দেওয়া হবে। গতবার যারা পাননি এবার তাদের প্রাধান্য দেওয়া হবে।
প্রকৌশল নিউজ/এমআরএস