কুড়িগ্রামে নদী ভাঙনে এক সপ্তাহে দুইশতাধিক ঘরবাড়ি বিলীন

কুড়িগ্রামে সবগুলো নদ-নদীর পানি কিছুটা কমলেও বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। তিস্তা, দুধকুমার ও গঙাধর নদীর পানি কমে চলছে কয়েকদিন ধরে নদী ভাঙন। গত এক সপ্তাহ ধরে রাজারহাটের ঘড়িয়ালডাঙা ইউনিয়নের ৩টি গ্রাম, সদরের জয়কুমর ও সারডোব এবং গঙাধর নদীর ভাঙনে নাগেশ্বরীর কয়েকটি স্থানসহ ১২টি পয়েন্টে চলছে নদী ভাঙন। এতে গত এক সপ্তাহেই এসব এলাকার প্রায় দুই শতাধিক ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। নদীগর্ভে চলে গেছে ফসলী জমি ও স্থাপনাসহ আরও অনেক কিছু।

কুড়িগ্রামে নদী ভাঙনে এক সপ্তাহে দুইশতাধিক ঘরবাড়ি বিলীন

কুড়িগ্রামে সবগুলো নদ-নদীর পানি কিছুটা কমলেও বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। তিস্তা, দুধকুমার ও গঙাধর নদীর পানি কমে চলছে কয়েকদিন ধরে নদী ভাঙন। গত এক সপ্তাহ ধরে রাজারহাটের ঘড়িয়ালডাঙা ইউনিয়নের ৩টি গ্রাম, সদরের জয়কুমর ও সারডোব এবং গঙাধর নদীর ভাঙনে নাগেশ্বরীর কয়েকটি স্থানসহ ১২টি পয়েন্টে চলছে নদী ভাঙন। এতে গত এক সপ্তাহেই এসব এলাকার প্রায় দুই শতাধিক ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। নদীগর্ভে চলে গেছে ফসলী জমি ও স্থাপনাসহ আরও অনেক কিছু।

সোমবার দুপুরে ধরলা নদীর পানি অনেকটা কমে বিপদসীমার ১২ সেন্টিমিটার ওপর এবং ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। ফলে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে।

গত কয়েকদিনে নদ-নদীর চরাঞ্চল ও দ্বীপচরগুলো এবং নিম্নাঞ্চলসমুহ পানিতে তলিয়ে গেছে। রাস্তাঘাট ও বাড়িঘর নিমজ্জিত থাকায় বন্যার্তরা রয়েছেন বিপাকে। গত দুই সপ্তাহ ধরে জেলার ৫ উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের ৪ শতাধিক পরিবার পানিবন্দি জীবন যাপন করছেন। নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে প্রতিদিন। এসব এলাকার অন্তত ১ লাখ মানুষ নানা সংকটে দিন পার করছেন।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম জানান, জিও ব্যাগ ও টিউব ব্যাগ ফেলে অস্থায়ীভাবে ভাঙন প্রতিরোধের চেষ্টা চলছে।

প্রকৌশলনিউজ/সু