দেশে করোনায় আরও ১ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১১৪৬
মহামারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ০৬ জানুয়ারি সকাল ৮ টা থকে ০৭ জানুয়ারি সকাল ৮ টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৯৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১ হাজার ১৪৬ জন। শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৯১ হাজার ৯৩ জন।
মহামারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ০৬ জানুয়ারি সকাল ৮ টা থকে ০৭ জানুয়ারি সকাল ৮ টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৯৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১ হাজার ১৪৬ জন। শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৯১ হাজার ৯৩ জন।
শুক্রবার (৭ জানুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ও বাড়িতে উপসর্গ বিহীন রোগীসহ গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১৭০ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৫০ হাজার ৫৩৪ জন। সারাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮৫২টি ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ হয়েছে ২০ হাজার ৮৯০টি এবং নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২০ হাজার ২০৪টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১ কোটি ১৬ লাখ ৩০ হাজার ৫৪০টি।
এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত একজন নারী সদস্য। মৃত একজনের বয়স ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে এবং তিনি ময়মনসিংহ বিভাগের। মৃত একজন সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন।
এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ৮২ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৮৪ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন ৩ লাখ ৮৯ হাজার ৭৬৬ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৪৩ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ৩৩ হাজার ৭২৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।