প্রবাসীর অনুরোধে দূর হলো দুই পরিবারের দ্বন্ধ
ইউরোপের একটি দেশে বসবাসরত প্রবাসী এক বাংলাদেশি নাগরিক বাংলাদেশ পুলিশের মিডিয়া এন্ড পাবলিক রিলেশন্স উইংকে জানায়, একটি বিয়ের সম্পর্ককে কেন্দ্র করে এলাকায় অপর একটি পক্ষের সাথে তাদের মনোমালিন্য তৈরী হয়েছিল। এই তিক্ততা এক পর্যায়ে মারাত্বক রূপ ধারণ করে। অপর পক্ষটি নানা অজুহাতে তার বৃদ্ধ বাবা-বা ও পরিবারের লোকজনকে নানাভাবে নাজেহাল করছিল। পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে, তিনি মনে করছেন অপর পক্ষের লোকজন তার বাবা-মা ও পরিবারের বড় ধরনের কোনো ক্ষতি সাধন করতে পারে। দেশের বাইরে থেকে সবসময় এ নিয়ে তার দুঃশ্চিন্তায় সময় কাটে। এই মানসিক যন্ত্রনা থেকে তিনি ও তার পরিবার মুক্তি চান।
ইউরোপের একটি দেশে বসবাসরত প্রবাসী এক বাংলাদেশি নাগরিক বাংলাদেশ পুলিশের মিডিয়া এন্ড পাবলিক রিলেশন্স উইংকে জানায়, একটি বিয়ের সম্পর্ককে কেন্দ্র করে এলাকায় অপর একটি পক্ষের সাথে তাদের মনোমালিন্য তৈরী হয়েছিল। এই তিক্ততা এক পর্যায়ে মারাত্বক রূপ ধারণ করে। অপর পক্ষটি নানা অজুহাতে তার বৃদ্ধ বাবা-বা ও পরিবারের লোকজনকে নানাভাবে নাজেহাল করছিল। পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে, তিনি মনে করছেন অপর পক্ষের লোকজন তার বাবা-মা ও পরিবারের বড় ধরনের কোনো ক্ষতি সাধন করতে পারে। দেশের বাইরে থেকে সবসময় এ নিয়ে তার দুঃশ্চিন্তায় সময় কাটে। এই মানসিক যন্ত্রনা থেকে তিনি ও তার পরিবার মুক্তি চান।
তার বার্তা পেয়ে মিডিয়া এন্ড পাবলিক রিলেশন্স উইং কক্সবাজারের মহেশখালী থানার ওসি মো. আব্দুল হাইকে নির্দেশনা দেয় ভুক্তভোগীর ও সংশ্লিষ্টদের ইচ্ছা অনুযায়ী আইনি সহযোগিতা দিতে। ওসি মহেশখালীর উদ্যোগে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতি ও মধ্যস্থতায় উভয় পক্ষের মধ্যে সৃষ্ট কিছু ভুল বোঝাবুঝি দূর হয়। উভয় পক্ষই একে অপরকে জড়িয়ে ধরে তাদের ভুল স্বীকার করেন। তারা অঙ্গীকার করেন, ভবিষ্যতে তারা মিলেমিশে একে অপরের পাশে থাকবেন। এ বিষয়ে উভয় পক্ষই তাদের সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। তথ্যদাতা প্রবাসী ভদ্রলোক ও তার পরিবার বাংলাদেশ পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
উল্লেখ্য, ভুক্তভোগীর সর্বোচ্চ কল্যাণ ও সুরক্ষা বিবেচনায় প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও বিষয়াদির নাম পরিচয় প্রকাশ না করার পলিসি অনুসরন করে থাকে মিডিয়া এন্ড পাবলিক রিলেশন্স উইং।