দেশে করোনায় প্রাণ গেলো আরও ২১০, শনাক্ত ১২৩৮৩
করোনাভাইরাসের ডেল্টা ভেরিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। প্রতিদিনই পাল্লা দিচ্ছে মৃত্যু ও শনাক্তের রেকর্ড। মহামারিতে সংক্রমণের ৪৯২ তম দিন শেষে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত ২১০ জনের মধ্যে পুরুষ ১৩১ জন ও মহিলা ৭৯ জন। এ নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫২ জনে।
করোনাভাইরাসের ডেল্টা ভেরিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। প্রতিদিনই পাল্লা দিচ্ছে মৃত্যু ও শনাক্তের রেকর্ড। মহামারিতে সংক্রমণের ৪৯২ তম দিন শেষে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত ২১০ জনের মধ্যে পুরুষ ১৩১ জন ও মহিলা ৭৯ জন। এ নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫২ জনে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে আরও ১২ হাজার ৩৮৩ জনের শরীরে। এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১০ লাখ ৫৯ হাজার ৫৩৮ জন।
মঙ্গলবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একই সময়ে সরকারি ও বেসরকারি ৬২৭ টি ল্যাবরেটরিতে ৪৪ হাজার ৮১০ টি নমুনা সংগ্রহ করে ৪২ হাজার ৪৯০ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়াল ৭০ লাখ ৯৯ হাজার ৪৭৯ টি। সরকারি ব্যবস্থাপনায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫২ লাখ ২ হাজার ৫৮২ টি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৮ লাখ ৯৬ হাজার ৮৯৭ টি।
নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ২৯ দশমিক ১৪ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৯২ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৮ হাজার ২৮৫ জন। এ নিয়ে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা ৮ লাখ ৭৯ হাজার ৪১২ জন। সুস্থতার হার ৮৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৬১ শতাংশ।
বিভাগ ওয়ারী মৃতের সংখ্যা : ঢাকা বিভাগে ৬৯ জন, চট্রগ্রাম বিভাগে ৩৯ জন, রাজশাহী বিভাগে ১৫ জন, খুলনা বিভাগে ৪৬ জন, বরিশাল বিভাগে ১০ জন, সিলেট বিভাগে ৯ জন, রংপুর বিভাগে ১৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৮ জন।
গত ২৪ ঘন্টায় স্থান বিবেচনায় মৃতের সংখ্যা : সরকারি হাসপাতালে ১৫৭ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ৪০ জন, বাসায় ১৩ জন, হাসপাতালে মৃতাবস্থায় আনয়ন ০ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।
প্রকৌশল নিউজ/সু