বিক্ষোভ সমাবেশের মধ্যদিয়ে ‘গণতন্ত্র হত্যা’ দিবস পালন করেছে আ’লীগ
১৫ ফেব্রুয়ারিকে বিএনপির প্রহসনের ভোটারবিহীন নির্বাচনের ‘কালো দিন’ আখ্যা দিয়ে রাজধানীতে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ, সেচ্ছাসেবক লীগসহ সরকার দলীয় বিভিন্ন সংগঠন।
১৫ ফেব্রুয়ারিকে বিএনপির প্রহসনের ভোটারবিহীন নির্বাচনের ‘কালো দিন’ আখ্যা দিয়ে রাজধানীতে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ, সেচ্ছাসেবক লীগসহ সরকার দলীয় বিভিন্ন সংগঠন।
সোমবার ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপির ভোটারবিহীন প্রহসনের নির্বাচনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে এই ‘গণতন্ত্র হত্যা’ দিবস পালন করা হয়।
এতে অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, তারা (বিএনপি) প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ করেছে। সেখানকার জনসমাগম দেখে সরকার নাকি ভয় পেয়েছে, মাথা খারাপ হয়েছে। আসলে গুলিস্তানে পাগল নাচলেও তাদের সমাবেশের চেয়ে বেশি মানুষ হয়।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে দেশ ভালো থাকায় তাদের (বিএনপি) মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তারা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে ভেতরে ভেতরে ষড়যন্ত্র করছে। আল জাজিরার রিপোর্ট ষড়যন্ত্রের অংশ।
তিনি আরও বলেন, এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে আল জাজিরার বিশ্বাসযোগ্যতা লোপ পেয়েছে। তারা জনধিকৃত হয়েছে।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে তখনই হত্যা করেছিল, যখন খুনিরা জনবিচ্ছিন্ন হয়েছিল। আজকেও তারা সেই খেলায় মেতেছে। দেশ-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।
দেশ-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে জানিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ দলের নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ।
প্রকৌশল নিউজ/এমআর