মাহে রমজান : দ্বিতীয় রোজার ফজিলত
রোজা মুসলমাদের ধর্মীর ৫টি স্তম্বের একটি। ফারসি শব্দ রোজার আরবি অর্থ হচ্ছে সওম, বহুবচনে সিয়াম। সওম বা সিয়ামের বাংলা অর্থ বিরত থাকা। ইসলামী শরীয়তে সওম হল আল্লাহর নির্দেশ পালনের উদ্দেশে নিয়তসহ সুবহে সাদিকের শুরু থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সহবাস থেকে বিরত থাকার নামই সওম বা রোজা।
রোজা মুসলমাদের ধর্মীর ৫টি স্তম্বের একটি। ফারসি শব্দ রোজার আরবি অর্থ হচ্ছে সওম, বহুবচনে সিয়াম। সওম বা সিয়ামের বাংলা অর্থ বিরত থাকা। ইসলামী শরীয়তে সওম হল আল্লাহর নির্দেশ পালনের উদ্দেশে নিয়তসহ সুবহে সাদিকের শুরু থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সহবাস থেকে বিরত থাকার নামই সওম বা রোজা।
রমজান মাসের ৩০ দিনের রোজার ৩০টি ফজিলত রয়েছে। সেখানে দ্বিতীয় রমজানের ফজিলত সর্ম্পকে বলা হয়, ‘রোজাদারের মা-বাবাকে মাফ করে দেওয়া হয়।’
এছাড়া, রোজা ও রমজান মাস নিয়ে আল কোরআনে বিভিন্ন সময় ‘সওম’ এর প্রেক্ষাপট বিবেচনায় আয়াত নাজিল হয়েছে।
হয়রত মুহাম্মদ (স.) এর মক্কা থেকে মদিনা হিজরতের ২য় হিজরীর শাবান মাস থেকে রোজা শুরু হয়। সে সময় রোজা ফরজ সংক্রান্ত আয়াত নাজিল হয়। সেখানে বলা হয় “হে ঈমানদারগণ! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হলো যেভাবে তা ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর। যাতে তোমরা সংযমী হও”। (সূরা বাকারা, আয়াত-১৮৩)।
সূরা বাকারার ১৮৫ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা আরও বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি সেই মাসকে পায় সে যেন রোজা রাখে”।
ইসলামী চিন্তাবিদ ও আলেমরা কোরআনের আলোকে রোজার তাৎপর্য বর্ণনা করতে গিয়ে বলেছেন, এটা ধৈর্য্যের মাস। আর ধৈর্য্যের সওয়াব হলো বেহেশত। এটা সহানুভূতি প্রদর্শনের মাস। এটা সেই মাস যে মাসে মুমিন বান্দার রিজিক বাড়িয়ে দেওয়া হয়।
প্রকৌশলনিউজ/এসআই