ঘরমুখো মানুষের ঢল শিমুলিয়া ঘাটে

করোনা ভাইরাসের উর্ধ্বমুখী সংক্রমণ প্রতিরোধে ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। এইসময়ে মানুষকে ঘরের বাইরে বের না হতে বলা হয়েছে। তবে অজানা আংশকায় মানুষ রাজধানী ছেড়ে বাড়ি ছুটছেন। হঠাৎ করে এই বাড়তি মানুষের চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাট কর্তৃপক্ষকে।

ঘরমুখো মানুষের ঢল শিমুলিয়া ঘাটে

করোনা ভাইরাসের উর্ধ্বমুখী সংক্রমণ প্রতিরোধে ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। এইসময়ে মানুষকে ঘরের বাইরে বের না হতে বলা হয়েছে। তবে অজানা আংশকায় মানুষ রাজধানী ছেড়ে বাড়ি ছুটছেন। হঠাৎ করে এই বাড়তি মানুষের চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাট কর্তৃপক্ষকে।

মঙ্গলবার সকাল থেকে পদ্মা পাড়ি দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে দক্ষিণবঙ্গের মানুষ শিমুলিয়া ঘাট এলাকায় ভিড় জমাচ্ছে।

বিআইডাব্লিউটিসি শিমুলিয়াঘাট কর্তৃপক্ষ জানায়, পারাপারের জন্য ঘাটে অপেক্ষা করেছে সহস্রাধিক যানবাহন। এসব যানবাহন ও যাত্রী পারাপারে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে বর্তমানে ১৫টি ফেরি ব্যবহার করা হচ্ছে।

গণপরিবহন বন্ধ থাকার নির্দেশনায় লঞ্চও বন্ধ রয়েছে। ফলে বাড়তি চাপ পড়েছে ফেরিতে। আর নিয়ম অমান্য করে কর্তৃপক্ষের সামনেই চলছে স্পিডবোট। এসব নৌযানে যাত্রীদের লাইফ জ্যাকেট, স্বাস্থ্যবিধি কোনটই মানা হচ্ছে না। নেয়া হচ্ছে দুই থেকে তিনগুণ বেশি ভাড়া। এছাড়া হাজার-হাজার যাত্রী ঝুঁকি নিয়ে ট্রলারে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছেন।

বিআইডাব্লিউটিসি শিমুলিয়াঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাক মো. শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী লঞ্চ বন্ধ থাকার কারণে ফেরিতে যাত্রীর বেশি চাপ পড়েছে। যাত্রীদের সচেতন ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানানো হচ্ছে।

প্রকৌশল নিউজ/শা