একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায়নি : কৃষিমন্ত্রী

করোনার ভয়াবহ অভিঘাতের মধ্যেও দেশের একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায় নি বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক ।  তিনি বলেন, করোনার মহামারির অভিঘাতে সারা পৃথিবী মহাসংকটের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। বাংলাদেশে এই সংকট মোকাবেলা করার জন্য সংক্রমণের শুরু থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। তিনি একদিকে যেমন খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে জোর দিয়েছেন তেমনি অন্যদিকে ব্যাপক ত্রাণ ও খাদ্য সহায়তা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। ফলে, গত দেড় বছরে করোনার অভিঘাতের মধ্যেও একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায় নি। দেশে বর্তমানে খাদ্য ঘাটতি নেই। খাদ্য নিয়ে কোন হাহাকার নেই।

একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায়নি : কৃষিমন্ত্রী
ফাইল ছবি

করোনার ভয়াবহ অভিঘাতের মধ্যেও দেশের একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায়নি বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, করোনার মহামারির অভিঘাতে সারা পৃথিবী মহাসংকটের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। বাংলাদেশে এই সংকট মোকাবেলা করার জন্য সংক্রমণের শুরু থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। তিনি একদিকে যেমন খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে জোর দিয়েছেন তেমনি অন্যদিকে ব্যাপক ত্রাণ ও খাদ্য সহায়তা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। ফলে, গত দেড় বছরে করোনার অভিঘাতের মধ্যেও একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায়নি। দেশে বর্তমানে খাদ্য ঘাটতি নেই। খাদ্য নিয়ে কোন হাহাকার নেই।

সোমবার সকালে ঢাকার শ্যামপুরে গরীব, অসহায়, দুস্থ ও করোনায় কর্মহীন মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক শেখ আজাহার এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সবসময় এ দেশের মানুষের পাশে ছিল ও আছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, বিএনপির বিগত শাসনামলের ২০০৪-০৭ সালেও আমরা দেখেছি দেশে মঙ্গা হয়েছে, দুর্ভিক্ষ হয়েছে। মানুষ না খেতে পেয়ে মারা গেছে। সেসময়ও আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে খাবার নিয়ে, সাহায্য নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল।

এসময় মন্ত্রী সমালোচনায় মুখর বিএনপি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদেরকে করোনার মহাসংকটে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সাবেক সংসদ সদস্য এড. সানজিদা খানম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।