রেলওয়ের ২০ একর জায়গা উদ্ধার
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ের আওতাধীন (রাজশাহী- আমনুরা) রেলরুটে ডাবল লাইন তৈরির প্রস্তাবিত ২০ একর জমি অবৈধভাবে দখল করে ছিল সড়ক বিভাগ। রেলমন্ত্রীর নির্দেশে সড়ক বিভাগের অবৈধ সড়ক ও স্থাপনা উচ্ছেদ করে জমি উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত যন্ত্রপাতি ও মালামাল প্রকাশ্যে নিলামে বিক্রি করেছে পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ে কতৃপক্ষ।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ের আওতাধীন (রাজশাহী- আমনুরা) রেলরুটে ডাবল লাইন তৈরির প্রস্তাবিত ২০ একর জমি অবৈধভাবে দখল করে ছিল সড়ক বিভাগ। রেলমন্ত্রীর নির্দেশে সড়ক বিভাগের অবৈধ সড়ক ও স্থাপনা উচ্ছেদ করে জমি উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত যন্ত্রপাতি ও মালামাল প্রকাশ্যে নিলামে বিক্রি করেছে পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ে কতৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) সকালে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পাকশি বিভাগীয় প্রকৌশলী-২ আব্দুর রহিম এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বুধবার ২৪ মার্চ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ের ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুরুজ্জামান এই অভিযানের নেতৃত্ব দেন।
পাকশি বিভাগীয় রেলওয়েট আওতাধীন রাজশাহী- আমনুরা রেল রুটের মধ্যবর্তী রেললাইনের KM 294- 299 হুশনা, ললিতনগর, গোদাগাড়ী ও আমনুরার মধ্যবর্তীর ২০ একর জমির অবৈধ স্থাপনা সড়িয়ে জমি উদ্ধার করা হয়।
এছাড়া বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ও মালামাল অকশনে বিক্রি করে এক লাখ ছয় হাজার টাকা রাজস্ব আয় করেছে। প্রকৌশলী আব্দুর রহিম জানান, রেলপথমন্ত্রী গত ১২ মার্চ রাজশাহী-আমনুরা রেল রুটে পরিদর্শনে এসেছিলেন।
এসময় ললিতনগর-আমনুরা বাইপাস স্টেশনের পাশে ডাবল লাইন প্রস্তাবিত জমির ওপর প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে সড়ক বিভাগের অবৈধ রাস্তাসহ আটটি জায়গা উচ্ছেদ করার নির্দেশ দিয়েছিল পাকশি প্রকৌশলী বিভাগকে।
বুধবার (২৪ মার্চ) সকাল থেকে ওই উদ্ধারকাজে রেলওয়ে গ্যাংকার ও এক্সক্যাভেটর ব্যবহার করা হয়। প্রায় ২০ একর জায়গা নিয়ে রাস্তাটি বিস্তৃত ছিলো। ললিতনগর-আমনুরা বাইপাস স্টেশন এলাকায় ডাবল লাইন তৈরির প্রস্তাবিত জমিতে সড়ক বিভাগের নির্মিত অবৈধ রাস্তা কেটে ও স্লীপার দ্বারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা রাস্তা উদ্ধার করা হয়।
এছাড়া বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ও মালামাল অকশন দিয়ে এক লাখ ছয় হাজার টাকা রাজস্ব আয় করা হয়েছে। এছাড়া একটি রোলার অকশন করে দেওয়া হয়েছে।
এসময় পাকশি বিভাগীয় ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুরুজ্জামান, পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য, রেলওয়ে জিআরপি পুলিশ ও প্রকৌশলী বিভাগের রেল কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।