মহামারি করোনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যু ১০৮, শনাক্ত ৫৮৬৯

মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৯৭৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে আরও ৫ হাজার ৮৬৯ জনের শরীরে। এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮ লাখ ৭৮ হাজার ৮০৪ জন। মৃত ১০৮ জনের মধ্যে পুরুষ ৭৫ ও নারী ৩৩ জন। মৃত ১০৮ জনের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৮৩ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ১৪ জন এবং বাসায় ১১ জন মারা যান।

মহামারি করোনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যু ১০৮, শনাক্ত ৫৮৬৯

মহামারি করোনাভাইরাসে সংক্রমণের ৪৭৫ তম দিন শেষে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৯৭৬ জন।

এর আগে ১৯ এপ্রিল দেশে একদিনে সর্বোচ্চ ১১২ জনের মৃত্যুর রেকর্ড হয়েছিল। গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৮ জনের মৃত্যুতে এটা এখন করোনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড।

গত ২৪ ঘণ্টায় ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে আরও ৫ হাজার ৮৬৯ জনের শরীরে। এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮ লাখ ৭৮ হাজার ৮০৪ জন। মৃত ১০৮ জনের মধ্যে পুরুষ ৭৫ ও নারী ৩৩ জন।

মৃত ১০৮ জনের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৮৩ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ১৪ জন এবং বাসায় ১১ জন মারা যান।

মৃত ১০৮ জনের মধ্যে দশোর্ধ্ব একজন, বিশোর্ধ্ব ২ জন, ত্রিশোর্ধ্ব ৭ জন, চল্লিশোর্ধ্ব ১৫ জন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ২৫ জন এবং ষাটোর্ধ্ব ৫৮ জন রয়েছেন।

মৃত ১০৮ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ২৫ জন, চট্টগ্রাম ২৩, রাজশাহীতে ১৬, খুলনায় ২৭, সিলেটে ৩, রংপুরে ১০ এবং ময়মনসিংহে ৪ জনের মৃত্যু হয়। 

শুক্রবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একই সময়ে সরকারি ও বেসরকারি ৫৫৪টি ল্যাবরেটরিতে ২৮ হাজার ২৪৭টি নমুনা সংগ্রহ ও ২৭ হাজার ৬৫৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়াল ৬৪ লাখ ৬৩ হাজার ১১৯টি।

নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ২১ দশমিক ৯৩ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬০ শতাংশ।

গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৭৭৬ জন। এ নিয়ে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা ৭ লাখ ৯৭ হাজার ৫৫৯ জন। সুস্থতার হার ৯০ দশমিক ৭৬ শতাংশ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।

প্রকৌশল নিউজ/সু