সন্তানের সামনে বাবাকে হত্যা : আরও গ্রেপ্তার ১

রাজধানীর পল্লবীতে চাঞ্চল্যকর সাহিনুদ্দিন হত্যার ঘটনায় জড়িত আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগ। গ্রেপ্তারকৃতের নাম কিবরিয়া ওরফে মোঃ গোলাম কিবরিয়া খান। বুধবার দিবাগত রাত পৌনে ৩ টায় নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের পল্লবী জোনাল টিম।

সন্তানের সামনে বাবাকে হত্যা : আরও গ্রেপ্তার ১

রাজধানীর পল্লবীতে চাঞ্চল্যকর সাহিনুদ্দিন হত্যার ঘটনায় জড়িত আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগ। গ্রেপ্তারকৃতের নাম কিবরিয়া ওরফে মোঃ গোলাম কিবরিয়া খান। বুধবার দিবাগত রাত পৌনে ৩ টায় নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের পল্লবী জোনাল টিম।

বৃহস্পতিবার গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মোঃ মোস্তফা কামাল জানান, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় অভিযুক্তের অবস্থান শনাক্ত করে নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স এলাকা হতে কিবরিয়াকে গ্রেফতার করা হয়। সাহিনুদ্দিন হত্যা মামলার এজাহার নামীয় অভিযুক্ত ছিলেন তিনি।  

প্রসঙ্গত, সাবেক এমপি আওয়ালের আলীনগর প্রজেক্টের কার্যক্রম (বাউন্ডারি গেইট ও পিলার) পরিচালনার সময় ভিকটিম সাহিনুদ্দিনের সাথে বিরোধ সৃষ্টি হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সাহিনুদ্দিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সুমনকে নির্দেশ প্রদান করে আওয়াল। আওয়ালের নির্দেশনা মোতাবেক সুমনের নেতৃত্বে পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনা মোতাবেক কার্য সম্পাদনের জন্যে ২০ হাজার টাকা দেয়া হয়। গত ১৬ মে বিকাল ৪ টায় সন্ত্রাসীরা জায়গা-জমির বিরোধের বিষয়ে মীমাংসার কথা বলে ভিকটিম সাহিনুদ্দিনকে পল্লবী থানার ডি ব্লকের একটি গ্যারেজের ভিতর নিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে। প্রকাশ্য দিবালোকে লোমহর্ষক এ হত্যাকান্ডের ঘটনায় ভিকটিমের মায়ের অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত ১৭ মে পল্লবী থানায় হত্যা মামলা হয়।

উল্লেখ্য, এ নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলার প্রেক্ষিতে এজাহার নামীয় ৮ জন ও তদন্তে প্রাপ্ত ৫ জনসহ মোট ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগ।

এজাহারভুক্ত গ্রেপ্তারকৃতরা হলো-এম এ আওয়াল, সুমন ব্যপারী, মোঃ টিটু, মোঃ দিপু, বাবু ওরফে বাইট্টে বাবু, মো: মুরাদ, কালু ও কিবরিয়া। তদন্তে প্রাপ্ত গ্রেফতারকৃতরা হলো-রকি তালুকদার, নুর মোহাম্মদ হাসান, ইকবাল, শরীফ ও মঞ্জুরুল হাসান বাবু।

প্রকৌশল নিউজ/এমআরএস